নাম : লক্ষ্মীকাংত, Laxmikant
লিঙ্গ : ছেলে
জাতি : Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu
লক্ষ্মীকাংত, Laxmikant অর্থ: দেবী লক্ষ্মীর স্বামী বিষ্ণু
প্রকার: কোনো অনুরূপ নাম নেই
সংখ্যা : 8
রাশি :
নক্ষত্র : অশ্বিনী
Read this page in English..
|
অনুরূপ নাম নাম: লক্ষ্মীনারাযনা, Laxminarayana, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: লীলাধর, Leeladhar, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: লীলাকর, Leelakar, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: লেহন, Lehan, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boyনাম: লেখন, Lekhan, জাতি: Bengali, Hindu, Gujarati, Hindi, Indian, Kannada, Malayalam, Marathi, Oriya, Tamil, Telugu, লিঙ্গ: boy |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুযায়ী যদি কোনো মানুষের নাম লক্ষ্মীকাংত, Laxmikant হয় তাহলে তারা হয়তো তাদের জীবন অতি সাধারণ ভাবে অতিবাহিত করতে পারবে। আজকের পৃথিবীর এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি হয়ত তাদের ওপর কোনো কোনো রকম নেতিবাচক মানসিক প্রভাব ফেলতে পারবে না। তাদের পিতামাতারা হয়তো সব কাজে তাদের পাশে থাকবেন এবং প্রধানত তাদের মায়েরা তাদের সব ব্যাপারে খুবই সাহায্য করবেন। তারা তাদের বাবার থেকে হয়তো আর্থিক সাহায্যও নিতে পারবে। তাদের নৈতিক চিন্তাভাবনা সাধারণত খুবই প্রখর হবে এবং এরা সব সময় তা মেনে চলবে। তাদের দেশ ও মাতৃভূমির প্রতি হয়তো তারা খুবই আবেগপ্রবণ হবে। তবে হয়তো জন্মের পরেই তাদের পিতামাতার কর্মসূত্রে বা অন্য কোনো কারণে তাদের তাদের মাতৃভূমি ছেড়ে চলে যেতে হবে। তারা হয়তো মেধাবী হবে এবং নিজের পড়াশোনার ক্ষেত্রে হয়তো মনোযোগ দেবে। তবে তারা হয়তো পড়াশোনার জগতে তাদের অধ্যাবসায়ের তুলনায় উপযুক্ত ফলাফল পেতে পারবে না। তবে তাদের কর্ম জীবন হয়তো তাদের একটুও নিরাশ করবে না। তারা হয়তো একটু নির্ঝঞ্ঝাট জীবনযাপন করতে পছন্দ করবে এবং কোনো প্রকার অত্যাকর্ষক জীবন হয়তো তাদের পছন্দ হবে না। তাদের জীবনযাপনের সরল পদ্ধতির জন্য হয়তো তারা তাদের চারপাশের লোকজনদের কাছে প্রসিদ্ধ হয়ে উঠবে। হয়তো তাদের ছোটবেলায় তারা কোনো রকম সুখ বা সাচ্ছল্য উপভোগ করতে পারবে না কিন্তু সময়ের এগোনোর সাথে সাথে হয়তো তারা নিজেরাই তাদের নিজেদের উপায়ে তাদের জীবনে সাফল্য নিয়ে আস্তে পারবে।
Advertisement
লক্ষ্মীকাংত, Laxmikant এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
6 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম লক্ষ্মীকাংত, Laxmikant হয় সেই মানুষটি সাধারণত খুবই সময় প্রকৃতির মানুষ হয়। তারা সাধারণত গরীব ও দুস্থ মানুষদের সাহায্য করার জন্য সব সময় এগিয়ে যাবে। তারা হয়তো কোনো সমাজসেবী সংস্থার সাথে যোগদান করে তাদের সময় কাটাতে চাইবে। তারা সাধারণত খুবই পারিবারিক মনস্ক মানুষ হয়। তারা সাধারণত তাদের পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটাতে চাইবে। তারা সাধারণত মিশুকে স্বভাবের মানুষ হবে। তাদের বন্ধুরা সাধারণত বিভিন্ন বয়সী মানুষ হবে। তবে তাদের জীবনে সাধারণত ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং এই বন্ধুদের মধ্যে কেউই হয়তো তাদের ঠকাবে। সুতরাং তাদের হয়তো নতুন বন্ধুদের সংস্পর্শে আসার আগে খুবই সচেতন হয়ে যাওয়া উচিত। তারা শারীরিক দিক থেকে সাধারণত সুন্দর হবে এবং তাদের মুখোশ্রীও হয়তো খুবই মধুর হয়। যে কেউ হয়তো তাদের শারীরিক সৌন্দর্য দেখে খুব সহজেই তাদের প্রেমে পরে যাবে। তারা হয়তো ভালোবাসা ও স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। তারা সাধারণত তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের শর্তে বাঁচতে পছন্দ করে। তারা হয়তো খুবই সৃজনশীল মানুষও হয়। সাধারণত তারা বাগান করা বা গান করা বা নাচা বা আঁকা বা এই রকম অন্য কোনো কাজ করতে ভালোবাসে। তারা সাধারণত কর্তব্যপরায়ণ মানুষও হবে। সাধারণত তারা সব সময় তাদের পরিবারের পুরো দায়িত্ব নেবে এবং মাঝে মাঝে হয়তো তাদের আত্মীয়স্বজনদের দায়িত্বও তাদেরই বহন করতে হবে। তারা হয়তো তাদের শখগুলিকে তাদের পেশা বানিয়ে ফেলবে। তারা হয়তো এই সব ক্ষেত্রে সাফল্যও অর্জন করতে পারবে। তাদের সুমধুর স্বভাবের জন্য হয়তো তারা তাদের পরিবার পরিজন বা তাদের বন্ধুদেরও ভালোবাসা পাবে।
.
যে মানুষদের নাম লক্ষ্মীকাংত, Laxmikant হবে সেই মানুষেরা সাধারণত ঠান্ডা মাথায় সব কাজ করতে পারবে এবং হয়তো কখনোই কোনো চাপ নেবে না। তারা সাধারণত প্রয়োজনীয় পদ্ধতিগুলির বিষয়ে একটুও চিন্তিত হয় না। এইভাবে তারা হয়তো অনেক সময় তাদের কাজের আনন্দটা হারিয়ে ফেলে আর তার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ হলো পদ্ধতিটির ভালো বা খারাপ দিকগুলো তারা বুঝতে পারে না। এই মানুষেরা সাধারণত তাদের মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখতে পারবে না। তারা হয়তো খুবই বিচলিত ও খামখেয়ালী মনোভাব সম্পন্ন হয়ে যেতে পারে সহজেই। সাধারণত তারা তাদের মানসিক ভারসাম্যের অভাবের কারণে নিজেদের ঘর বিপদের মধ্যে ঠেলে দেবে বা অনেক বিপর্যয়ের মধ্যে পরবে। এই মানুষেরা হয়তো অনেক সময়ই কোনো দৃঢ় লক্ষ্য ছাড়াই অনেক পরিশ্রম করে যাবে। তারা সাধারণত দৃঢ়চিত্ত স্বভাবের হবে না এবং অন্যরা হয়তো সহজেই তাদের অগ্রগতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে। তারা সাধারণত উদার চিন্তাভাবনা পোষণ করে এবং লেখালিখি বা শিক্ষকতার মতো কর্ম জীবন হয়তো তাদের জন্য একদম মানানসই হবে। সাধারণত তাদের মধ্যে বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাওয়া যাবে। তারা হয়তো তাদের নতুন কিছু শেখার বিশাল আগ্রহের মধ্যে দিয়ে তাদের বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেবে। তারা হয়তো চিকিৎসার জগতে বিশেষত আয়ুর্বেদে খুব বড়ো চিকিৎসক হয়ে উঠতে পারবে। সাধারণত লক্ষ্মীকাংত, Laxmikant রা অনেক সময়েই তাদের ভৌতিক ক্ষমতার পরিচয় দেবে যা তাদের ব্যক্তিত্বকে গড়ে তুলবে। এই মানুষেরা হয়তো খুব ভালো সাজগোজ করতে পারবে। সাধারণত তারা নতুন কিছু করতে বা কোনো বিষয়ে গবেষণা করতে ভালোবাসবে। এই জাতকেরা হয়তো খুবই বাধ্য হয়। সাধারণত তারা শারীরিক দিক থেকে অনন্য ও সুন্দর হয়।
নাম
লক্ষ্মীকাংত, Laxmikant বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
দেবী লক্ষ্মীর স্বামী বিষ্ণু. এই নাম
26 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম লক্ষ্মীকাংত, Laxmikant হবে সেই মানুষেরা হয়তো সাজপোশাকের সাথে গভীর ভাবে জড়িয়ে থাকবে এবং এই সংক্রান্ত সকল তথ্য সাধারণত এদের কাছে পাওয়া যাবে। এরা হয়তো সঠিক ভাবে ও সুন্দর ভাবে সাজগোজ করে বেরোতে খুবই পছন্দ করবে। কিন্তু সব থেকে বড়ো কথা হলো এই ব্যক্তিরা সাধারণত তাদের পিতামাতার প্রতি অসম্ভবরকম কর্তব্যপরায়ণ হয় যা তাদের ওনাদের খেয়াল রাখবে খুবই সাহায্য করবে হয়তো। এটা দেখা যায় যে এই নামের মানুষেরা হয়তো তাদের পিতামাতার সুখ ও শান্তির জন্য সব কিছু দিয়ে দিতেও রাজি হয়ে যাবে। এই জাতকদের একটা খুব বড়ো গুণ হয়তো তাদের স্থিতিশীলতা যার ওপর নির্ভর করে এরা হয়তো অনেক দূর এগোতে পারবে। তবে তাদের মধ্যে হয়তো তাদের পছন্দের সব জিনিসকে অধিকার করে নেওয়ার একটা বাসনা দেখা দিতে পারে। সেই জিনিসগুলির জন্য হয়তো তারা কখনোই কোনো আপোষ করবে না এবং কোনো ভাবেই এগুলোর জন্য তারা হয়তো কোনো ত্যাগ স্বীকার করবে না। তবে তাদের পরিণত বয়সের সাথে সাথে হয়তো তারা আধ্যাত্মিকতার দিকে বেশি আকৃষ্ট হবে এবং এই কারণেই হয়তো তারা তাদের পার্থিব সব সুখ ত্যাগ করতে রাজি হওয়ার যায়। নতুন কোনো কিছু সৃষ্টি করার ক্ষমতা হয়তো তার মধ্যে খুব বেশি মাত্রায় থাকবে। এই ব্যক্তিদের জন্য হয়তো এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে যে তাদের আত্মসম্মান যেন খুব বেশি মাত্রায় থাকে। এই মানুষেরা হয়তো কোনো ব্যাপারে আরো জ্ঞান অর্জন করতে পারলে খুবই খুশি হবে। তবে অন্যদের প্রতি হয়তো তারা খুবই অবজ্ঞা প্রদর্শন করবে। এতে হয়তো তাদের সামনের মানুষটির ওপর ইতিবাচক প্রভাব পরবে কিন্তু তাদের নিজেদের জন্য হয়তো ইটা খুবই খারাপ রূপ নেবে।